প্রেমের শুরুতেই ফোনে ফোনে সেক্স! সতর্কতা কি জানেন
অনেকের ধারণা মোবাইল ফোন আসার পরেই ফোন সেক্স ট্রেন্ডের উদয় এবং স্মার্টফোন রেভলিউশনের পরে তা রমরমিয়ে বেড়েছে। গত কুড়ি-পঁচিশ বছরে ফোন সেক্সের প্রবণতা যে বেড়েছে তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই কিন্তু তার মানে এই নয় যে আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে এই বিষয়টির কোনও অস্তিত্বই ছিল না।
ফোন যখন থেকে মানুষের বসার ঘর পেরিয়ে শোওয়ার ঘরে ঢুকেছে, তখন থেকেই ফোনে যৌনতার সূত্রপাত। হয়তো সেই সময়ে সেক্স টকের প্রকৃতিটা আলাদা ছিল। প্রেমিক-প্রেমিকারা অনেকটাই আভাসে-ইঙ্গিতে কথা বলতেন এবং সেই একটুকু ছোঁয়াটাই যথেষ্ট ছিল অরগ্যাজমের জন্য। সেক্স টক-এর ভাষার যে বিবর্তন ঘটেছে, তার পিছনে বহু কারণ রয়েছে— কেউ কেউ নীলছবির সংলাপ থেকে শিখেছেন, কেউ পর্নোগ্রাফিক সাহিত্য পড়ে শিখেছেন।
যত সময় এগিয়েছে ততই দূরভাষে প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার সময়ে ভাষার ব্যবহার সম্পর্কে মানুষের ছুঁতমার্গ কমেছে। তার প্রধান কারণ কিন্তু মোবাইল রেভলিউশন। মুঠোফোনে সহজেই একলা হয়ে যাওয়া যায় এমন কোনও কোণে, যেখানে কেউ শুনতে পাবে না কথোপকথন।
সারা পৃথিবী জুড়েই বিশেষজ্ঞরা বলেন যে ফোন সেক্স বিষয়টি আদৌ খারাপ কিছু না। যে সমস্ত দম্পতিরা কাজের সূত্রে আলাদা আলাদা জায়গায় থাকেন, তাঁরা এই ভাবেই দু’জন দু’জনকে কাছে পেতে চান। তাছাড়া এর মাধ্যমে অনেকটাই স্ট্রেসমুক্ত হয় শরীর-মন। কিন্তু প্রশ্ন হল, প্রেমের শুরুটাই যদি ফোন সেক্স দিয়ে হয়, তবে সম্পর্কের পক্ষে সেটা কতটা ভাল সেই নিয়ে কিছুটা প্রশ্নচিহ্ন ওঠে।
তাই পার্টনার যদি শুরুতেই ফোন সেক্সের জন্য আকুল হয়ে ওঠেন, তার আকুলতায় সাড়া দেওয়ার আগে কয়েকটি বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন—
১. সমস্ত স্মার্টফোনেই এখন রেকর্ডার অ্যাপ ডাউনলোড করা যায়। ফোন সেক্সের পুরো বার্তালাপটি অন্য পক্ষ রেকর্ড করতেই পারে। তাই বুঝেশুনেই পা ফেলা উচিত।
২. প্রেমিক-প্রেমিকারা দূরভাষের মাধ্যমে কাছে আসতে চাইবেন, সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু সেটা যেন স্বতঃস্ফূর্ততায় আসে। এমনটা না হয় যে দু’জনের একজন বার বার অন্যজনকে চাপ দিচ্ছেন ফোন সেক্সের জন্য। এটা কোনও ভাবেই সুস্থ সম্পর্কের লক্ষণ নয়।
৩. যৌনতা বিষয়টা যদি নেশার পর্যায়ে চলে যায় তবে তা অবশ্যই সম্পর্কের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। ঠিক সেভাবেই যদি প্রেমের শুরুতেই পার্টনার দিনের মধ্যে একাধিকবার ফোন সেক্স করতে চান, তবে সম্পর্কের গভীরতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে বাধ্য।
৪. ঠিক যেমন পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ রাতে, ঘুমোতে যাওয়ার আগে যৌনতায় লিপ্ত হন, ফোন সেক্সও তাই। কিন্তু পার্টনারের যদি এমন দাবি থাকে যে ফোন সেক্স না করলে তাঁর ঘুম হবে না, তবে তিনি জীবনসঙ্গী হিসেবে কতটা উপযুক্ত সেটা ভাবার বিষয়।
৫. পার্টনার যদি ফোন সেক্স করেই ফোন রেখে দিতে চান, তবে সেটাও এক ধরনের বিপদসঙ্কেত বটে। সেখানে বুঝতে হবে যে প্রেমের ভিত্তিটাই শুধু শরীরে। আর শুধু শরীর দিয়ে কোনও সম্পর্কই সুস্থ এবং দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
ফোন যখন থেকে মানুষের বসার ঘর পেরিয়ে শোওয়ার ঘরে ঢুকেছে, তখন থেকেই ফোনে যৌনতার সূত্রপাত। হয়তো সেই সময়ে সেক্স টকের প্রকৃতিটা আলাদা ছিল। প্রেমিক-প্রেমিকারা অনেকটাই আভাসে-ইঙ্গিতে কথা বলতেন এবং সেই একটুকু ছোঁয়াটাই যথেষ্ট ছিল অরগ্যাজমের জন্য। সেক্স টক-এর ভাষার যে বিবর্তন ঘটেছে, তার পিছনে বহু কারণ রয়েছে— কেউ কেউ নীলছবির সংলাপ থেকে শিখেছেন, কেউ পর্নোগ্রাফিক সাহিত্য পড়ে শিখেছেন।
যত সময় এগিয়েছে ততই দূরভাষে প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার সময়ে ভাষার ব্যবহার সম্পর্কে মানুষের ছুঁতমার্গ কমেছে। তার প্রধান কারণ কিন্তু মোবাইল রেভলিউশন। মুঠোফোনে সহজেই একলা হয়ে যাওয়া যায় এমন কোনও কোণে, যেখানে কেউ শুনতে পাবে না কথোপকথন।
সারা পৃথিবী জুড়েই বিশেষজ্ঞরা বলেন যে ফোন সেক্স বিষয়টি আদৌ খারাপ কিছু না। যে সমস্ত দম্পতিরা কাজের সূত্রে আলাদা আলাদা জায়গায় থাকেন, তাঁরা এই ভাবেই দু’জন দু’জনকে কাছে পেতে চান। তাছাড়া এর মাধ্যমে অনেকটাই স্ট্রেসমুক্ত হয় শরীর-মন। কিন্তু প্রশ্ন হল, প্রেমের শুরুটাই যদি ফোন সেক্স দিয়ে হয়, তবে সম্পর্কের পক্ষে সেটা কতটা ভাল সেই নিয়ে কিছুটা প্রশ্নচিহ্ন ওঠে।
তাই পার্টনার যদি শুরুতেই ফোন সেক্সের জন্য আকুল হয়ে ওঠেন, তার আকুলতায় সাড়া দেওয়ার আগে কয়েকটি বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন—
১. সমস্ত স্মার্টফোনেই এখন রেকর্ডার অ্যাপ ডাউনলোড করা যায়। ফোন সেক্সের পুরো বার্তালাপটি অন্য পক্ষ রেকর্ড করতেই পারে। তাই বুঝেশুনেই পা ফেলা উচিত।
২. প্রেমিক-প্রেমিকারা দূরভাষের মাধ্যমে কাছে আসতে চাইবেন, সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু সেটা যেন স্বতঃস্ফূর্ততায় আসে। এমনটা না হয় যে দু’জনের একজন বার বার অন্যজনকে চাপ দিচ্ছেন ফোন সেক্সের জন্য। এটা কোনও ভাবেই সুস্থ সম্পর্কের লক্ষণ নয়।
৩. যৌনতা বিষয়টা যদি নেশার পর্যায়ে চলে যায় তবে তা অবশ্যই সম্পর্কের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। ঠিক সেভাবেই যদি প্রেমের শুরুতেই পার্টনার দিনের মধ্যে একাধিকবার ফোন সেক্স করতে চান, তবে সম্পর্কের গভীরতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে বাধ্য।
৪. ঠিক যেমন পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ রাতে, ঘুমোতে যাওয়ার আগে যৌনতায় লিপ্ত হন, ফোন সেক্সও তাই। কিন্তু পার্টনারের যদি এমন দাবি থাকে যে ফোন সেক্স না করলে তাঁর ঘুম হবে না, তবে তিনি জীবনসঙ্গী হিসেবে কতটা উপযুক্ত সেটা ভাবার বিষয়।
৫. পার্টনার যদি ফোন সেক্স করেই ফোন রেখে দিতে চান, তবে সেটাও এক ধরনের বিপদসঙ্কেত বটে। সেখানে বুঝতে হবে যে প্রেমের ভিত্তিটাই শুধু শরীরে। আর শুধু শরীর দিয়ে কোনও সম্পর্কই সুস্থ এবং দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
No comments