ছেলেদের মুখে সবিতা ভাবি, আমি কিচ্ছু দেখিনি
এবার ওয়েব সিরিজ মাত করতে কোমড় বেঁধে নেমেছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। ইতোমধ্যে এসভিএফ প্রযোজিত ওয়েব সিরিজ দুপুর ঠাকুরপো নিয়ে হইচই চরমে পৌঁছেছে।
কেমন ছিল তার প্রথম ওয়েবযাত্রা? আলাপে স্বস্তিকা যা জানালেন-
সম্পূর্ণ নতুন একটি মাধ্যমে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
মানছি পুরো কনসেপ্ট এবং ফরম্যাটটাই নতুন, কিন্তু শ্যুটিং স্টাইল ছবির থেকে আলাদা নয়। তবে হ্যাঁ, ওয়েব সিরিজের ক্ষেত্রে সময়ের টানাটানি থাকেই। এটা খানিকটা বিজ্ঞাপনের মতো বলতে পারেন। অনেক বেশি ক্রিস্প আর ফাস্ট। আসলে প্রতি এপিসোডের বরাদ্দ ২০-২৫ মিনিটের মধ্যেই পুরো গল্পটা তুলে ধরতে হয়, তাই এখানে কোনও একটি জিনিসের পিছনে অনেকটা সময় নষ্ট করার সুযোগই থাকে না।
এই চরিত্রটার জন্যে নিজেকে তৈরি করলেন কী করে?
হ্যাঁ, এই ধরনের চরিত্র আমি আগে কখনও করিনি। সত্যি বলতে কি, আমার কেরিয়ার গোলও ঠিক তাই। প্রতিবার আমি এমন একটি চরিত্রে অভিনয় করতে চাই যা আগে কখনও করিনি। দর্শক আমাকে যেভাবে আগে কখনও দেখেননি তেমনই চরিত্রে কাজ করা আমার সব সময় লক্ষ্য থাকে। তবে তার জন্যে আমি আলাদা কোনও প্রস্তুতি নিইনি।
সেটা আমার ধাতে নেই… এই যে কোনও একটি চরিত্রের জন্যে ওয়র্কশপ করার যে চল আছে, আমি সেই পথে যাই না। শুধু চিত্রনাট্যটা খুব ভালো করে পড়ি, এবং অভিনয়ের সময়ে যেমন অভিব্যক্তি ন্যাচারালি আসে সেটাই করি। তবে ধরুন কোনও ছবিতে একটি নাচের দৃশ্যে আমাকে অভিনয় করতে হবে, সেক্ষেত্রে অবশ্যই ওয়র্কশপ করি।
আপনার এই চরিত্রের সঙ্গে অনেকেই নাকি সবিতা ভাবির মিল পাচ্ছেন…
আমি আসলে এই সবিতা ভাবির শুধু নামটাই শুনেছি… বেশিরভাগ সময়েই ছেলেদের মুখে, কিন্তু আমি নিজে কোনও দিন সবিতা ভাবির কিচ্ছু দেখিনি। আমার শুধু একটা পরোক্ষা আইডিয়া আছে। সবিতা ভাবি আমার কাছে খুবই ধোঁয়াশে।
আমরা যখন শ্যুটিং করছিলাম, তখন সবিতা ভাবি নিয়ে আমাদের টিমে আলোচনাও হয়নি। দুপুর ঠাকুরপো সেক্স কমেডি। আমার মনে হয়, বাংলায় এমন কাজ আগে কখনও হয়নি।
তার প্রধান কারণই হল টেলিভিশন বা ছবিতে সেন্সর বোর্ডের কাঁচি বাঁচিয়ে এই বিষয়বস্তু নিয়ে কাজ করাটা প্রায় অসম্ভব। কিন্তু ওয়েব সিরিজের ক্ষেত্রে আবার সেন্সর বোর্ডের চোখ রাঙানি নেই। ফলে খোলা মনে কাজ করা গেছে। অনেক কিছু নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করা গেছে। যাঁরা চিত্রনাট্য লিখেছেন তাঁরাও যেমন শৈল্পিক স্বাধীনতা পেয়েছেন, তেমনই পরিচালক, অভিনেতারাও নিজেদের মতো করে এক্সপ্রেস করতে পেরেছেন।
আমরা সবাই খেয়াল রাখার চেষ্টা করেছি যাতে কখনওই ছবির বিষয়বস্তু নিম্নমানের না হয়ে দাঁড়ায়। কমিক এলিমেন্ট যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখা হয়েছে। কিছু কিছু সংলাপের তো দুটি-তিনটে করে মানেও হয়… এবার যে যেটা বুঝবেন…
কেমন ছিল তার প্রথম ওয়েবযাত্রা? আলাপে স্বস্তিকা যা জানালেন-
সম্পূর্ণ নতুন একটি মাধ্যমে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
মানছি পুরো কনসেপ্ট এবং ফরম্যাটটাই নতুন, কিন্তু শ্যুটিং স্টাইল ছবির থেকে আলাদা নয়। তবে হ্যাঁ, ওয়েব সিরিজের ক্ষেত্রে সময়ের টানাটানি থাকেই। এটা খানিকটা বিজ্ঞাপনের মতো বলতে পারেন। অনেক বেশি ক্রিস্প আর ফাস্ট। আসলে প্রতি এপিসোডের বরাদ্দ ২০-২৫ মিনিটের মধ্যেই পুরো গল্পটা তুলে ধরতে হয়, তাই এখানে কোনও একটি জিনিসের পিছনে অনেকটা সময় নষ্ট করার সুযোগই থাকে না।
এই চরিত্রটার জন্যে নিজেকে তৈরি করলেন কী করে?
হ্যাঁ, এই ধরনের চরিত্র আমি আগে কখনও করিনি। সত্যি বলতে কি, আমার কেরিয়ার গোলও ঠিক তাই। প্রতিবার আমি এমন একটি চরিত্রে অভিনয় করতে চাই যা আগে কখনও করিনি। দর্শক আমাকে যেভাবে আগে কখনও দেখেননি তেমনই চরিত্রে কাজ করা আমার সব সময় লক্ষ্য থাকে। তবে তার জন্যে আমি আলাদা কোনও প্রস্তুতি নিইনি।
সেটা আমার ধাতে নেই… এই যে কোনও একটি চরিত্রের জন্যে ওয়র্কশপ করার যে চল আছে, আমি সেই পথে যাই না। শুধু চিত্রনাট্যটা খুব ভালো করে পড়ি, এবং অভিনয়ের সময়ে যেমন অভিব্যক্তি ন্যাচারালি আসে সেটাই করি। তবে ধরুন কোনও ছবিতে একটি নাচের দৃশ্যে আমাকে অভিনয় করতে হবে, সেক্ষেত্রে অবশ্যই ওয়র্কশপ করি।
আপনার এই চরিত্রের সঙ্গে অনেকেই নাকি সবিতা ভাবির মিল পাচ্ছেন…
আমি আসলে এই সবিতা ভাবির শুধু নামটাই শুনেছি… বেশিরভাগ সময়েই ছেলেদের মুখে, কিন্তু আমি নিজে কোনও দিন সবিতা ভাবির কিচ্ছু দেখিনি। আমার শুধু একটা পরোক্ষা আইডিয়া আছে। সবিতা ভাবি আমার কাছে খুবই ধোঁয়াশে।
আমরা যখন শ্যুটিং করছিলাম, তখন সবিতা ভাবি নিয়ে আমাদের টিমে আলোচনাও হয়নি। দুপুর ঠাকুরপো সেক্স কমেডি। আমার মনে হয়, বাংলায় এমন কাজ আগে কখনও হয়নি।
তার প্রধান কারণই হল টেলিভিশন বা ছবিতে সেন্সর বোর্ডের কাঁচি বাঁচিয়ে এই বিষয়বস্তু নিয়ে কাজ করাটা প্রায় অসম্ভব। কিন্তু ওয়েব সিরিজের ক্ষেত্রে আবার সেন্সর বোর্ডের চোখ রাঙানি নেই। ফলে খোলা মনে কাজ করা গেছে। অনেক কিছু নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করা গেছে। যাঁরা চিত্রনাট্য লিখেছেন তাঁরাও যেমন শৈল্পিক স্বাধীনতা পেয়েছেন, তেমনই পরিচালক, অভিনেতারাও নিজেদের মতো করে এক্সপ্রেস করতে পেরেছেন।
আমরা সবাই খেয়াল রাখার চেষ্টা করেছি যাতে কখনওই ছবির বিষয়বস্তু নিম্নমানের না হয়ে দাঁড়ায়। কমিক এলিমেন্ট যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখা হয়েছে। কিছু কিছু সংলাপের তো দুটি-তিনটে করে মানেও হয়… এবার যে যেটা বুঝবেন…
No comments