৪০ দিনের শিশু রেখে দেবরের হাত ধরে উধাও গৃহবধূ!
ঢাকা- ৪০ দিন বয়সের শিশু মায়ের কাছে রেখে পরকীয়া প্রেমের টানে দেবরের হাত ধরে ঘর ছেড়েছেন এক গৃহবধূ। গত রোববার সকাল ১১টার সময় কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার মুমুরদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মুমুরদিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শিশু সন্তানের মায়াকে তুচ্ছ করে প্রেমিক দেবরের সাথে কিশোরী বধূ জেবিন আক্তার মনি (১৬) পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, জেবিন আক্তার মনি কটিয়াদী উপজেলার মুমুরদিয়া ইউনিয়নের উত্তর মুমুরদিয়া গ্রামের হালিম হুসাইনের স্ত্রী ও দক্ষিণ মুমুরদিয়া গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর আলম মেম্বারের একমাত্র কন্যা।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত দেড় বছর আগে মুমুরদিয়া ইউনিয়নের হাজেরা সুলতান উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী নাবালিকা জেবিন আক্তার মনির পারিবারিকভাবে উত্তর মুমুরদিয়া গ্রামের হালিম হুসাইনের সাথে বিয়ে হয়।
জেবিনের পিতা জাহাঙ্গীর আলম জানান, বিবাহের পর তাদের দাম্পত্য জীবন সুখেই কাটছিল। বিয়ের ১৪ মাসের মাথায় জেবিন প্রথম মেয়ে সন্তানের জননী হয়। সন্তানের নাম রাখা হয় নওশীন আক্তার মীম। জেবিনের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় আমরা সমাজে মুখ দেখাতে পারছিনা।
জেবিনের দাদা আবদুল আলী ভুইয়া জানান, জেবিন ২০১৯ সনে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরে কিছুটি ভেঙ্গে পড়ে। সে রোববার সকালে ৪০ দিন বয়সের শিশু কন্যা মীমকে তার মায়ের কাছে রেখে স্কুলে যাওয়ার কথা বলে উত্তর মুমুরদিয়া গ্রামের মো. আসাব উদ্দিনের ছেলে চাচাতো দেবর আরাফাতের সাথে পালিয়ে যায়।
তিনি আরো বলেন, মনির সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে সে আরাফাতের সাথে চলে গেছে বলে জানায়। আরাফাত একি করল? আমার নাতীর সংসার নষ্ট করে জীবনটা ধংস করে দিল। মায়ের বুকের দুধের জন্য শিশুটি সারাক্ষণ কান্নাকাটি করে। কৌটার দুধ খাওয়ায়ে তার জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করছি।
কটিয়াদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আবু শামা মোহাম্মদ ইকবাল হায়াত জানান, গৃহবধূর পিতা মো. জাহাঙ্গীর আলম তার মেয়েকে অ*পহরণ করে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
শিশু সন্তানের মায়াকে তুচ্ছ করে প্রেমিক দেবরের সাথে কিশোরী বধূ জেবিন আক্তার মনি (১৬) পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, জেবিন আক্তার মনি কটিয়াদী উপজেলার মুমুরদিয়া ইউনিয়নের উত্তর মুমুরদিয়া গ্রামের হালিম হুসাইনের স্ত্রী ও দক্ষিণ মুমুরদিয়া গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর আলম মেম্বারের একমাত্র কন্যা।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত দেড় বছর আগে মুমুরদিয়া ইউনিয়নের হাজেরা সুলতান উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী নাবালিকা জেবিন আক্তার মনির পারিবারিকভাবে উত্তর মুমুরদিয়া গ্রামের হালিম হুসাইনের সাথে বিয়ে হয়।
জেবিনের পিতা জাহাঙ্গীর আলম জানান, বিবাহের পর তাদের দাম্পত্য জীবন সুখেই কাটছিল। বিয়ের ১৪ মাসের মাথায় জেবিন প্রথম মেয়ে সন্তানের জননী হয়। সন্তানের নাম রাখা হয় নওশীন আক্তার মীম। জেবিনের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় আমরা সমাজে মুখ দেখাতে পারছিনা।
জেবিনের দাদা আবদুল আলী ভুইয়া জানান, জেবিন ২০১৯ সনে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরে কিছুটি ভেঙ্গে পড়ে। সে রোববার সকালে ৪০ দিন বয়সের শিশু কন্যা মীমকে তার মায়ের কাছে রেখে স্কুলে যাওয়ার কথা বলে উত্তর মুমুরদিয়া গ্রামের মো. আসাব উদ্দিনের ছেলে চাচাতো দেবর আরাফাতের সাথে পালিয়ে যায়।
তিনি আরো বলেন, মনির সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে সে আরাফাতের সাথে চলে গেছে বলে জানায়। আরাফাত একি করল? আমার নাতীর সংসার নষ্ট করে জীবনটা ধংস করে দিল। মায়ের বুকের দুধের জন্য শিশুটি সারাক্ষণ কান্নাকাটি করে। কৌটার দুধ খাওয়ায়ে তার জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করছি।
কটিয়াদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আবু শামা মোহাম্মদ ইকবাল হায়াত জানান, গৃহবধূর পিতা মো. জাহাঙ্গীর আলম তার মেয়েকে অ*পহরণ করে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
No comments