নেত্রকোনায় কসাইয়ের লালসার স্বীকার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী অন্তঃসত্ত্বা
নেত্রকোনার মদনে কসাই আন্জু মিয়ার লালসার স্বীকার হয়ে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী (১৩) অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে ধর্ষকের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। বৃহস্পতিবার মদন থানায় এ মামলাটি দায়ের করা হয়।
পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীরপুর দেওয়ান পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ধর্ষিতাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য বৃহস্পতিবার নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছেন।
পারিবারিক ও থানা সূত্রে জানা যায়, মদন পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের দুই স্ত্রী ও ৪ সন্তানের জনক আন্জু কসাই(৫০) নিজ ঘরে ওই বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা কাউকে না বলতে কিশোরীর পরিবারকে হত্যার হুমকি দেয়। এরপর আরও দু-তিন দিন একই কায়দায় তাকে ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে কিশোরী অসুস্থ হয়ে পড়লে তার চাচীর কাছে ঘটনা খোলে বলে। পরে তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার তাকে ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে বলে জানান।
বিষয়টি স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর মাসুদ রানাকে জানালে তিনি দুইজনকে একত্রে করে রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চালায়। কিন্তু ধর্ষক তা অস্বীকার করায় জটিলতার সৃষ্টি হলে তিনি থানায় অভিযোগ করতে বলেন।
ভিকটিমের মা জানান, আমার মেয়ে কিছু দিন ধরে মাঝে মধ্যে বমি করছে দেখে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। ডাক্তার তাকে ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে বলে জানান। বিষয়টি আমি কমিশনার মাসুদ রানাকে জানালে তিনি কোন কিছু করতে না পেরে মামলা করতে বলেন।
কমিশনার মাসুদ রানা জানান, অভিযোগ শোনে আমি ভিকটিম ও ধর্ষক আন্জু মিয়াকে একত্রে নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে ধর্ষক তা অস্বীকার করে। পরে থানায় মামলা করার জন্য বলেছি।
ওসি মো. রমিজুল হক জানান, এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার ধর্ষক আন্জু মিয়াকে আসামি করে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে। ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীরপুর দেওয়ান পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ধর্ষিতাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য বৃহস্পতিবার নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছেন।
পারিবারিক ও থানা সূত্রে জানা যায়, মদন পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের দুই স্ত্রী ও ৪ সন্তানের জনক আন্জু কসাই(৫০) নিজ ঘরে ওই বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা কাউকে না বলতে কিশোরীর পরিবারকে হত্যার হুমকি দেয়। এরপর আরও দু-তিন দিন একই কায়দায় তাকে ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে কিশোরী অসুস্থ হয়ে পড়লে তার চাচীর কাছে ঘটনা খোলে বলে। পরে তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার তাকে ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে বলে জানান।
বিষয়টি স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর মাসুদ রানাকে জানালে তিনি দুইজনকে একত্রে করে রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চালায়। কিন্তু ধর্ষক তা অস্বীকার করায় জটিলতার সৃষ্টি হলে তিনি থানায় অভিযোগ করতে বলেন।
ভিকটিমের মা জানান, আমার মেয়ে কিছু দিন ধরে মাঝে মধ্যে বমি করছে দেখে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। ডাক্তার তাকে ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে বলে জানান। বিষয়টি আমি কমিশনার মাসুদ রানাকে জানালে তিনি কোন কিছু করতে না পেরে মামলা করতে বলেন।
কমিশনার মাসুদ রানা জানান, অভিযোগ শোনে আমি ভিকটিম ও ধর্ষক আন্জু মিয়াকে একত্রে নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে ধর্ষক তা অস্বীকার করে। পরে থানায় মামলা করার জন্য বলেছি।
ওসি মো. রমিজুল হক জানান, এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার ধর্ষক আন্জু মিয়াকে আসামি করে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে। ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
No comments